কোন খাবারে কোন ভিটামিন,জানা-অজানা মজার তথ্য
কোন খাবারে কোন ভিটামিন,জানা-অজানা মজার তথ্য । আমাদের খাবারের তালিকায় নানারকম খাবার থাকে। আমরা জানিই না কোন খাবারে কোন ভিটামিন আছে আর কি এসিড আছে। আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় এমন কিছু মজার জিনিস নিয়ে। চলুন দেখি আমরা প্রতিদিন কি ভিটামিন খাচ্ছি।
জানা-অজানা মজার তথ্য
কোন খাবারে কোন ভিটামিন,জানা-অজানা মজার তথ্য । নিচে বিস্তারিত দেখে নিন,শিখে রাখুন। কেননা স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। আর এর মূলে রয়েছে খাবার। তাই দেখে নিন আপনারা,আমরা কি কি ভিটামিন খাচ্ছি-
- সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১।
- সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
- সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
- মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
- মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
- কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
- হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন।
- ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
- শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
- দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
- আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
- লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি।
- আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
- সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে
- মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ জাতীয় খাদ্যে।
- সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
- ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন।
- আমিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
- আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
- হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
- কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
- সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি।
- মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
- পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি।
- শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
- মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
- মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
- প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
- চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
- ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
- ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
- ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড।
- তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
- গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
- মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — আমিষের।
- আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
- কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
- রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে
- প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
- চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
- ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
- রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
- দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
- ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
- প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
- কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
মজার মজার তথ্য জানার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক,কমেন্ট এবং শেয়ার করুন।